বাংলাদেশের প্রশংসায় ১৪ দেশের রাষ্ট্রদূত
জাতীয় সংসদের স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরীর সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন বাংলাদেশে নিযুক্ত ১৪ দেশের অনাবাসিক রাষ্ট্রদূতরা। তারা বাংলাদেশের অভূতপূর্ব অগ্রগতি, দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন, বহুপাক্ষিক সম্পর্কের উন্নয়ন, জলবায়ু পরিবর্তন, সংসদীয় সফর বিনিময়সহ ইত্যাদি বিষয় নিয়ে আলোচনা করেন।
মঙ্গলবার (৩০ জানুয়ারি) জাতীয় সংসদ ভবনে স্পিকারের কার্যালয়ে সাক্ষাৎ করেন রাষ্ট্রদূতরা।
স্পিকার বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বিগত ১৫ বছরে বাংলাদেশে অভূতপূর্ব উন্নয়ন হয়েছে।
মঙ্গোলিয়ার অনাবাসিক রাষ্ট্রদূত গানবোল্ড দামবাজাভ বলেন, বাংলাদেশের অর্থনৈতিক অগ্রগতি অনুসরণীয়।
চেক প্রজাতন্ত্রের অনাবাসিক রাষ্ট্রদূত ড. এলিসকা যিগোভা বলেন, বাংলাদেশ চেক প্রজাতন্ত্রের অনেক পুরোনো বন্ধু।
গাম্বিয়ার অনাবাসিক রাষ্ট্রদূত মুস্তফা জাওয়ারা বলেন, দুদেশের পারস্পরিক সফর বিনিময় উভয় দেশের প্রতিনিধিদের জ্ঞানের পরিধিকে সমৃদ্ধ করবে।
কম্বোডিয়ার অনাবাসিক রাষ্ট্রদূত কয় কুয়ং বলেন, ১৯৭১ সালে নন-এলায়েন্স সামিটে বাংলাদেশের জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও কম্বোডিয়ার জাতির পিতা দুদেশের কূটনৈতিক সম্পর্কের ভীত রচনা করেন।
লুক্সেমবার্গের অনাবাসিক রাষ্ট্রদূত পেগি ফ্র্যান্টজেন বলেন, বাংলাদেশ লুক্সেমবার্গের অনেক পুরনো মিত্র।
ভেনিজুয়েলার অনাবাসিক রাষ্ট্রদূত কাপায়া রদ্রিগুয়েজ গনজালেজ বলেন, ২০২২ সালে ভেনিজুয়েলা-বাংলাদেশ তাদের বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্কের পঞ্চাশ বছর উদ্যাপন করেছে।
বতসোয়ানার অনাবাসিক রাষ্ট্রদূত গিলবার্ট শিম্যান মেগোল বলেন, বাংলাদেশের মানুষ অত্যন্ত অতিথিপরায়ণ।
এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন- বাংলাদেশে নিযুক্ত হাঙ্গেরির অনাবাসিক রাষ্ট্রদূত ইস্টভান যাবো, জ্যামাইকার অনাবাসিক রাষ্ট্রদূত জ্যাসন কে হল, উত্তর মেসিডোনিয়ার অনাবাসিক রাষ্ট্রদূত স্লোবোদান উজুনভ, পেরুর অনাবাসিক রাষ্ট্রদূত জেভিয়ার ম্যানুয়েল পলিনিশ ভেলার্ড, স্লোভাকিয়ার অনাবাসিক রাষ্ট্রদূত রর্বাট ম্যাক্সিয়ান, স্লোভেনিয়ার অনাবাসিক রাষ্ট্রদূত মাতেজা ভোদেব ঘোষ ও উরুগুয়ের অনাবাসিক রাষ্ট্রদূত আলবার্তো এ ঘানি।